- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
বাংলাদেশে বসে ক্যাশ টাকা (নগদ অর্থ) কম্পাউন্ড বা চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়ানোর জন্য কিছু কার্যকর উপায় রয়েছে। তবে এটি নির্ভর করবে আপনার ঝুঁকি গ্রহণের সক্ষমতা, বিনিয়োগের পরিমাণ ও সময়সীমার উপর। নিচে কিছু ভালো বিকল্প দেওয়া হলো—
১. উচ্চ সুদযুক্ত সঞ্চয় ও বিনিয়োগ পরিকল্পনা
ডিপিএস (DPS) বা ফিক্সড ডিপোজিট (FDR): বেশিরভাগ ব্যাংক ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (MFS) ভালো রিটার্ন দেয়।
পোস্ট অফিস সঞ্চয় স্কিম: এখানে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়।
ইসলামিক ব্যাংকিং মুদারাবা স্কিম: সুদবিহীন লাভের ভিত্তিতে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ।
২. শেয়ার মার্কেট ও মিউচুয়াল ফান্ড
বিএসইসি রেজিস্টার্ড মিউচুয়াল ফান্ড: অভিজ্ঞতা না থাকলে মিউচুয়াল ফান্ড ভালো বিকল্প হতে পারে।
লং-টার্ম ব্লু-চিপ স্টক বিনিয়োগ: চক্রবৃদ্ধি হারে বৃদ্ধির জন্য লভ্যাংশ পুনঃবিনিয়োগ করা যেতে পারে।
৩. রিয়েল এস্টেট ও জমি বিনিয়োগ
ঢাকার আশপাশের এলাকায় অথবা ভবিষ্যতে উন্নয়ন সম্ভাব্য এলাকায় জমি বা ফ্ল্যাট কিনে রাখতে পারেন। সময়ের সাথে এর মূল্য বেড়ে যাবে।
৪. ব্যবসায় বিনিয়োগ ও অনলাইন ইনকাম
ড্রপশিপিং ও ই-কমার্স: কম পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করে আয় বাড়ানো সম্ভব।
ডিজিটাল কন্টেন্ট বা ব্লগিং: ইউটিউব, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা ব্লগ থেকে ইনকাম অর্জন করা যেতে পারে।
ফ্রিল্যান্সিং আয়কে পুনঃবিনিয়োগ: ফ্রিল্যান্সিং থেকে ইনকাম হলে সেটি আবার নতুন স্কিল শেখা বা ব্যবসায় বিনিয়োগ করুন।
৫. ক্রিপ্টোকারেন্সি ও ফরেক্স (উচ্চ ঝুঁকি)
ক্রিপ্টো ও ফরেক্স ট্রেডিং ঝুঁকিপূর্ণ হলেও দীর্ঘমেয়াদে ভালো লাভ হতে পারে, তবে সঠিক শিক্ষা ও কৌশল জানা আবশ্যক।
আপনার মূল লক্ষ্য হবে এমন উপায় বেছে নেওয়া যেখানে রিটার্ন চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়তে পারে এবং দীর্ঘমেয়াদে সম্পদ বৃদ্ধি পায়। ঝুঁকি কমাতে একাধিক উৎসে বিনিয়োগ করাই ভালো।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন