বাংলাদেশের সেরা ডাবল বেনিফিট স্কিম: আপনার টাকা দ্বিগুণ করার সহজ উপায়

বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের জন্য ডাবল বেনিফিট স্কিম অফার করে, যেখানে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমাকৃত অর্থ দ্বিগুণ হয়। নিচে ১০টি ব্যাংকের ডাবল বেনিফিট স্কিমের বিবরণ প্রদান করা হলো:

জনতা ব্যাংক পিএলসি: 'নিউ জেনারেশন ডাবল বেনিফিট স্কিম' এর আওতায় ৬ বছর ৬ মাসে (৬.৫ বছর) জমাকৃত অর্থ দ্বিগুণ হয়। সর্বনিম্ন জমার পরিমাণ ১,০০,০০০ টাকা।

বেসিক ব্যাংক লিমিটেড: এই স্কিমে এককালীন জমাকৃত অর্থ নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে সুদসহ দ্বিগুণ হয়। যেকোনো প্রাপ্তবয়স্ক বাংলাদেশি ব্যক্তি একক বা যৌথ নামে এই হিসাব খুলতে পারেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক: 'বঙ্গবন্ধু ডাবল বেনিফিট স্কীম' এর আওতায় প্রবাসীদের জমাকৃত টাকা ১১ বছরে দ্বিগুণ হয়। এই স্কিমে গ্রাহকের সম্পূর্ণ টাকা বীমাকৃত থাকে।

অনলাইন থেকে আয়ের সহজ ও কার্যকর কিছু উপায় 

মিডল্যান্ড ব্যাংক লিমিটেড: 'ডাবল বেনিফিট প্লাস স্কিম' এর মাধ্যমে ৩, ৪, ৫ বা ৬ বছরে জমাকৃত টাকা দ্বিগুণ হয়। ন্যূনতম জমার পরিমাণ ২৫,০০০ টাকা।

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি: 'মুদারাবা ডাবল বেনিফিট ডিপোজিট স্কিম' এর আওতায় ৬ বছরে জমাকৃত অর্থ দ্বিগুণ হয়। ন্যূনতম জমার পরিমাণ ১০,০০০ টাকা।

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি: 'ডাবল বেনিফিট ডিপোজিট স্কিম' এর মাধ্যমে ৫ বছর ৬ মাসে জমাকৃত অর্থ দ্বিগুণ হয়। ন্যূনতম জমার পরিমাণ ১০,০০০ টাকা।

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক: 'ডাবল প্রফিট স্কিম' এর আওতায় ৮ বছরে জমাকৃত অর্থ দ্বিগুণ হয়। ন্যূনতম জমার পরিমাণ ১০,০০০ টাকা।

আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড: এই ব্যাংকেও ডাবল বেনিফিট স্কিম রয়েছে, যেখানে নির্দিষ্ট সময়ে জমাকৃত অর্থ দ্বিগুণ হয়। বিস্তারিত জানতে ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করতে হবে।

এনআরবিসি ব্যাংক লিমিটেড: এনআরবিসি ব্যাংকের ডাবল বেনিফিট স্কিমে ৬ বছরে জমাকৃত অর্থ দ্বিগুণ হয়। সুদের হার প্রায় ১১.৯%।

বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড: এই ব্যাংকেও ডাবল বেনিফিট স্কিম রয়েছে, যেখানে নির্দিষ্ট সময়ে জমাকৃত অর্থ দ্বিগুণ হয়। বিস্তারিত জানতে ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করতে হবে।

দ্রষ্টব্য: উপরোক্ত তথ্যসমূহ সময়ে সময়ে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই, সুনির্দিষ্ট তথ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করা বা তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট পরিদর্শন করা উচিত।